মুহাম্মদ আলী
| residence =
| nationality =
| other_names =
| ethnicity = আফ্রিকান আমেরিকান
| education = সেন্ট্রাল হাই স্কুল (১৯৫৮)
| alma_mater =
| occupation =
| years_active =
| employer =
| organization =
| agent =
| known_for =
| notable_works =
| style =
| home_town =
| salary =
| net_worth =
| height =
| weight =
| television =
| title =
| term =
| predecessor =
| successor =
| party =
| movement =
| opponents =
| boards =
| religion = সুন্নি ইসলাম
| denomination =
| criminal_charge =
| criminal_penalty =
| criminal_status =
| spouse = ইয়োল্যান্ডা উইলিয়ামস (বি. ১৯৮৬-২০১৬), ভেরোনিকা পোর্শে আলী (বি. ১৯৭৭-১৯৮৬), বেলিন্ডা বয়েড (বি. ১৯৬৭–১৯৭৭), সোনজি রয় (বি. ১৯৬৪–১৯৬৬)
| partner =
| children = লায়লা আলী, হানা আলী, আসাদ, আমিন, খালিয়াহ আলী, মোহাম্মদ আলী জুনিয়র, রাশেদা আলী, জামিল্লাহ আলী, মিয়া আলী, মারিয়ুম আলী
| parents = ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে, সিনিয়র, ওডেসা গ্রেডি ক্লে
| relatives =
| callsign =
| awards = ২০০৬ - সিএসএইচএল ডাবল হেলিক্স মেডেল, প্রেসিডেন্সিয়াল সিটিজেনস মেডেল, প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম, ইন্টারন্যাশনাল বক্সিং হল অব ফেম, হলিউড ওয়াক অব ফেম
| signature =
| signature_alt =
| signature_size =
| number_of_films =
| website =
}}মুহাম্মদ আলী (, ; জন্ম নাম ক্যাসিয়াস মার্সেলাস ক্লে জুনিয়র ; ১৭ জানুয়ারি ১৯৪২ –৩ জুন ২০১৬) একজন মার্কিন পেশাদার মুষ্টিযোদ্ধা ছিলেন, সাধারণভাবে যাকে ক্রীড়ার ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হেভিওয়েট হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। ক্রীড়াজীবনের শুরুর দিকে আলী রিংয়ের ভেতরে ও বাইরে একজন অনুপ্রেরণাদায়ক এবং বিতর্কিত ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড তাকে শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় এবং বিবিসি তাকে শতাব্দীর সেরা ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত করেছে।
ক্লে ১২ বছর বয়সে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। ১৯৬৪ সালে ২২ বছর বয়সে তিনি সনি লিস্টনকে পরাজিত করে বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নেন। ফেব্রুয়ারি ২৫ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবিতর্কিত হেভিওয়েট বক্সিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে তিনি সম্মান পান এবং এর কয়েকদিন পরেই তিনি নেশন অব ইসলামে যোগদান করে তার নাম পরিবর্তন করেন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি সুন্নি ইসলামে ধর্মান্তরিত হন।
১৯৬৭ সালে আলী তার ধর্মীয় বিশ্বাস ও ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার অংশগ্রহণের বিরোধিতার কারণে মার্কিন সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদান করতে অস্বীকৃত হন। এর কয়েকদিন পরেই তাকে এই কারণে দোষী সাব্যস্ত করে তার বক্সিং উপাধি কেরে নেওয়া হয়। এরফলে তিনি তার জীবনের সেরা সময়ে পরবর্তী চার বছর কোন ধরনের বক্সিং প্রতিযোগিয়ায় নামতেই পারেননি। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর আপীল সুপ্রিম কোর্টে পেশ হয় এবং সেখানে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়। যুদ্ধের বিরুদ্ধে বিবেকজনিত কার্যকলাপ তাকে সংস্কৃতি বিরোধী প্রজন্মের নিকট শ্রদ্ধার পাত্র করে তোলে। বক্সিং জগতে ফিরে এসেই আলী ১৯৭৪ ও ১৯৭৮ সালে বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নেন।
পেশাদার কুস্তিগির জর্জ ওয়েগনার দ্বারা অনুপ্রাণিত আলী বক্সিং-এর সঙ্গে সম্পর্কহীন বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন ও সাক্ষাতকারে স্পষ্ট মতামত জানাতে দ্বিধা করতেন না। আলী শ্বেতাঙ্গ আমেরিকানদের বিরোধিতা করে আফ্রিকান আমেরিকান ক্রীড়াজগতের অবস্থান পরিবর্তন করতে সক্ষম হন।
২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩রা জুন, শ্বাসনালীর সংক্রমণে অ্যারিজোনায় মুহাম্মদ আলী মৃত্যুবরণ করেন। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
-
1
-
2
-
3
-
4
-
5ডাক সংখ্যা: G 910গ্রন্থ
-
6ডাক সংখ্যা: [mehrbändig! Sign. s. bei den Bänden]গ্রন্থ
-
7ডাক সংখ্যা: [mehrbändig! Sign. s. bei den Bänden]গ্রন্থ