নিকোলাই গোগোল

গোগোলই প্রথম তার কাজে পরাবাস্তববাদ এবং ব্যাঙ্গাত্মক প্রহসনের ধারা প্রয়োগ করে দেখান (“দি নোজ”, “ভিই”, “দি ওভারকোট”, “নেভস্কি প্রস্পেক্ট”)। কর্নলিজে ক্বাস লিখেছিলেন “গোগোলের দি পিটার্সবার্গ টেলসের যৌক্তিক গঠন বাস্তবপূর্ণ, কারণ সেখানে ব্যাঙ্গাত্মক প্রহসন এবং অসাধারণ বিষয়গুলো বাস্তবপূর্ণ ঘটনার ছাঁচের সাথে সুসঙ্গতভাবে অভিনিবিষ্ট রয়েছে, এবং সেখানে ঘটনার যৌক্তিক ক্রমের সাথে আমাদের চারপাশে ঘটে চলা বাস্তব ঘটনাবলী উন্মোচন সঙ্গতি বজায় রেখেছে।” ভিক্টর শ্লোভস্কির মতে, গোগোল যে ধরনের অদ্ভুত লিখন শৈলী ব্যবহার করতেন তা অনেখানিই “অস্ট্রেনি”র মতো। তার প্রথমদিকের কাজ, যেমন ইভনিংস অন আ ফার্ম নিয়ার ডিকাঙ্কার ওপরে তার ইউক্রেনে বড়ো হওয়া, ইউক্রেনের সংস্কৃতি এবং লোকসাহিত্যের প্রভাব পড়েছে। তার পরবর্তী লেখাগুলোতে তিনি রুশদেশীয় সাম্রাজের রাজনৈতিক দুর্নীতিকে নিয়ে ব্যঙ্গ করেছেন (দি গভর্নমেন্ট ইন্সপেক্টর, ডেড সোল)। তারাস বুলবা নামক উপন্যাস (১৮৩৫), ম্যারেজ নামে নাটক (১৮৪২) এবং “ডায়রি অফ আ ম্যাডম্যান”, “ইভান ইভানোভিচ কীভাবে ইভান নিকিফোরোভিচের সাথে ঝগড়া করেছিল তার গল্প”, “দি পোর্ট্রেট” এবং “দি ক্যারেজ” তার সবথেকে সুপরিচিত কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম।
ভিসারিয়ন বেলিনস্কি এবং নিকোলাই চার্নিশেভস্কির মতে, রাশিয়ান সাহিত্য এবং বিশ্বসাহিত্যের ওপরে গোগোলের প্রচুর প্রভাব রয়েছে। মিখাইল বুলগাকভ, ফিওদোর দস্তয়েভ্স্কি, রুনোসুকে আকুটাগাওয়া, ফ্ল্যানারি ও’কন্নর, ফ্রান্স কাফকা এবং অন্যান্যরাও গোগোলের প্রভাবের কথা স্বীকার করেছেন। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
-
1
-
2
-
3
-
4
-
5
-
6
-
7
-
8
-
9
-
10
-
11
-
12
-
13
-
14
-
15
-
16
-
17
-
18
-
19
-
20